প্লাস্টিকের মাধ্যমে মানবদেহে ও পরিবেশে ওপর ক্ষতিকর প্রভাব বিবেচনা করে সরকার সেগুলোর ব্যবহার বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে একবার ব্যবহার করা যায় এমন। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন জানিয়েছেন ব্যবহারকারী ও ব্যবসায়ীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক মুক্ত বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হবে বলে। এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (এসডো) আয়োজিত ‘হাই লেভেল পলিসি ডায়লগ অন স্টপিং টক্সিক প্লাস্টিক ওয়েস্ট ট্রেড অ্যান্ড ইটস ট্রান্সবাউন্ডারি মুভমেন্ট’ শীর্ষক ভার্চুয়াল সেমিনারে যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন রোববার (১৩ ডিসেম্বর)।
মন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আমাদের সবার খাবার ও ব্যক্তিগত পণ্যের মোড়ক, পানির বোতল, শ্যাম্পুর বোতল ও মিনিপ্যাক, কন্ডিশনার প্যাকেট, টুথপেস্ট টিউব, প্লাস্টিক টুথব্রাশ, টি ব্যাগ এবং বিভিন্ন খাবারের প্যাকেট, প্লাস্টিকের চামচ, স্ট্র, প্লেট, কাপ, গ্লাসসহ সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধে শিল্পপতি, ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকির কারণ হয় ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক পণ্য মাটি ও পানিতে বছরের পর বছর থাকায়। আবার, খাদ্যচক্রের সাথে মিশে গুরুতরভাবে মানবস্বাস্থ্যের ক্ষতিসাধন করে।
তিনি বলেন, জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান সরকার প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করার জন্য জুট প্যাকেজিং আইন পাস করে ২০১০ সালে। সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার রোধ করতে একটি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট আগামী এক বছরের মধ্যে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে। তিনি এ সময় জানান, সরকার কাজ করছে পলিথিনের বিকল্প পাটের ব্যাগ উদ্ভাবনেও।
এসডোর সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. আইনুন নিশাতের পরিচালনায় ও সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের অ্যাম্বাসেডর নাওকি ইতো, জাইকার প্রতিনিধি কোজি মিতোমোরি, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. এ কে এম রফিক আহমদ, এসডোর সভাপতি ও সাবেক সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ প্রমুখ। এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (এসডো) আয়োজিত ‘হাই লেভেল পলিসি ডায়লগ অন স্টপিং টক্সিক প্লাস্টিক ওয়েস্ট ট্রেড অ্যান্ড ইটস ট্রান্সবাউন্ডারি মুভমেন্ট’ শীর্ষক ভার্চুয়াল সেমিনারে যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন রোববার (১৩ ডিসেম্বর)।
মন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আমাদের সবার খাবার ও ব্যক্তিগত পণ্যের মোড়ক, পানির বোতল, শ্যাম্পুর বোতল ও মিনিপ্যাক, কন্ডিশনার প্যাকেট, টুথপেস্ট টিউব, প্লাস্টিক টুথব্রাশ, টি ব্যাগ এবং বিভিন্ন খাবারের প্যাকেট, প্লাস্টিকের চামচ, স্ট্র, প্লেট, কাপ, গ্লাসসহ সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধে শিল্পপতি, ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। পরিবেশের জন্য মারাত্মক হুমকির কারণ হয় ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক পণ্য মাটি ও পানিতে বছরের পর বছর থাকায়। আবার, খাদ্যচক্রের সাথে মিশে গুরুতরভাবে মানবস্বাস্থ্যের ক্ষতিসাধন করে।
তিনি বলেন, জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান সরকার প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করার জন্য জুট প্যাকেজিং আইন পাস করে ২০১০ সালে। সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার রোধ করতে একটি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট আগামী এক বছরের মধ্যে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে। তিনি এ সময় জানান, সরকার কাজ করছে পলিথিনের বিকল্প পাটের ব্যাগ উদ্ভাবনেও। এসডোর সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. আইনুন নিশাতের পরিচালনায় ও সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের অ্যাম্বাসেডর নাওকি ইতো, জাইকার প্রতিনিধি কোজি মিতোমোরি, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. এ কে এম রফিক আহমদ, এসডোর সভাপতি ও সাবেক সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ প্রমুখ।